মধুর ঔষধি গুনাগুন

31, Dec, 2024

মধুর আসাধারণ ঔষধি গুণের কারণে প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মধুতে আছে সৌন্দর্যবর্ধক, স্বাস্থ্যবর্ধক ও রোগ নিরাময়কারী উপাদান। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষা, চিকিৎসা ও সৌন্দর্য চর্চায় হাজার হাজার বছর ধরে মধু অতি প্রয়োজনীয় ভেষজ হিসেবে পরিচিত

মধুর মধ্যে যেসকল গুনাগুন বিদ্যমানঃ

হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালী প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে।

মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়।

 শরীরের বিভিন্ন ধরণের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে্ ।

ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিস্কের কল সুদুঢ় করে।

মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টিভ এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে্ ।

গলা ব্যাথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠান্ডাজনিত রোগে বিশেষ উপকার করে।

গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে।

আলসার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য উপকারী।

বার্ধক্য অনেক দেরীতে আসে।

মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে্ ।

ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রূচি বৃদ্ধি করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে্ ।

দুর্বল শিশুদের মুখের ভিতর পচনশীল ঘা'র জন্য খুবই উপকারী।

রক্ত পরিশোধন করে।

শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে।

জিহ্বার জড়তা দূর করে।

মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।

বাতার ব্যথা উপশম করে ।

মাথা ব্যথা দূর করে।

দাঁতকে পরিস্কার ও শক্তিশালী করে।

প্রচারে

বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান-BIRTAN) কৃষি মন্ত্রণালয়